ওসি জুয়েল মিয়ার নেতৃত্বে নিরাপদ সাভার: জনসাধারণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে সাভার মডেল থানা ।
সাভার মডেল থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) জুয়েল মিয়া তাঁর দক্ষতা, সততা ও দূরদর্শী নেতৃত্বে সাভার থানাকে রূপান্তর করেছেন একটি জনগণের আস্থার কেন্দ্রে। তাঁর যোগদানের পর থেকে অপরাধ দমন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যে ভূমিকা রেখেছেন, তা সাভারবাসীর প্রশংসা কুড়িয়েছে।
🛡️ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে অগ্রণী ভূমিকা
ওসি জুয়েল মিয়া দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে সাভারে মাদকবিরোধী অভিযান, চুরি-ডাকাতি রোধ, ইভটিজিং প্রতিরোধ এবং রাত্রীকালীন টহল ব্যবস্থার উন্নয়নে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছেন। এর ফলে সাভারে সামগ্রিক অপরাধ প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে।
🤝 জনবান্ধব পুলিশিংয়ের মডেল
জুয়েল মিয়ার অন্যতম বিশেষত্ব হলো "জনগণের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক স্থাপন"। তিনি সাধারণ মানুষের অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে শুনেন, দ্রুত ব্যবস্থা নেন এবং থানাকে একটি ভয়মুক্ত জায়গায় পরিণত করেছেন। থানায় নারী, শিশু ও বৃদ্ধদের জন্য আলাদা সহযোগিতা ডেস্ক চালু করে তিনি প্রশংসনীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
📈 সচেতনতা কার্যক্রম ও সামাজিক দায়িত্ব
ওসি জুয়েল মিয়া বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বাজারে গিয়ে মাদক, সন্ত্রাস, নারী নির্যাতন ও সামাজিক অপরাধ বিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে মানুষকে সচেতন করে চলেছেন। তার এই সামাজিক কার্যক্রম থানার বাইরে গিয়েও জনমানসে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
👥 জনসাধারণের মতামত
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন,
> "ওসি জুয়েল মিয়ার জন্য আজ আমরা রাতে নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারি। তাঁর মতো সৎ ও নিবেদিতপ্রাণ পুলিশ অফিসার আরও প্রয়োজন বাংলাদেশে।"
🔚 উপসংহার
ওসি জুয়েল মিয়া শুধু একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা নন, বরং তিনি একজন সমাজসেবক, একজন অভিভাবক এবং একজন সাহসী পুলিশ অফিসার। সাভার মডেল থানাকে তিনি যেভাবে জনবান্ধব নিরাপত্তা ব্যবস্থায় রূপান্তর করেছেন, তাতে সাভারবাসীর জীবনে এসেছে নির্ভরতা ও স্বস্তি। তাঁর এই অবদান সমাজে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার পথে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।